জাহিদুল ইসলাম ফারুক
এক সময়ে বিশ্বের দরিদ্রতম দশটি দেশের অন্যতম বাংলাদেশ আজ বিশ্বের ৪১ তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে আজ বিশ্বের বিশ্বয় বাংলাদেশের আর্থসামাজিক খাতে বিশ্বয়কর উত্থান ও অগ্রযাত্রা এখন সারা বিশ্বে স্বীকৃত। আর এসবই সম্ভব হয়েছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ‘শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগের ফলে। এরই ধারাবাহিকতায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ‘শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগ’ খাত দশ প্রকল্প বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েচ্ছে। রূপকল্প-২১ সামনে রেখে এসব প্রকল্পের সফল বাস্তবায়ন শুরু হয়েছিলো। এ সব প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আর্থসামাজিক অগ্রগতির ক্ষেত্রে নতুন মাইলফলক রচিত হবে । একই সঙ্গে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে দেশ মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তর হওয়ার স্বপ্নপূরণ হবে । এসব উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে-একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, কমিউনিটি ক্লিনিক ও শিশু বিকাশ, নারীর ক্ষমতায়ন, আশ্রয়ণ, শিক্ষা সহায়তা, ডিজিটাল বাংলাদেশ, পরিবেশ সুরক্ষা ও বিনিয়োগ বিকাশ।
প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগে নেয়া এই দশ কর্মসূচিকে ব্র্যান্ডিং করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এতে সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া হয়েছে দারিদ্র্যমোচনে দক্ষতা অর্জনে আয়বর্ধক কর্মসূচি হিসেবে নেয়া
একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পকে এগিয়ে নেয়া এবং দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে বিনিয়োগ বিকাশ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়ন।
এছাড়া দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে বিনিয়োগ বিকাশ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগের ফলে দেশে বিনিয়োগের খরা কাটবে বলেও সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। ‘বিনিয়োগ বিকাশ’ বহির্বিশ্বে এমনভাবে ব্র্যান্ডিং করা হবে যাতে বিদেশিরা এদেশে বিনিয়োগ এগিয়ে আসেন। এছাড়া দেশি উদ্যোক্তাদেরও আস্থা ফিরিয়ে বিনিয়োগে উৎসাহিত করা হবে।
এদিকে, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ইতোমধ্যে সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বিনিয়োগের প্রধান বাধাগুলো কি তা চিহ্নিত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এসব বাধা দূর করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানো চেষ্টা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে জাতীয় শিল্পনীতিও বিনিয়োগবান্ধব করা হয়েছে। এছাড়া ভারত, চীন, জাপান ও কোরিয়ার বিনিয়োগ বাড়াতে ওই দেশগুলোর জন্য পৃথক অর্থনৈতিক অঞ্চল সংরক্ষণ করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
ইতোমধ্যে সরকার ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন। এছাড়া দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নে ৩০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। শুধু তাই নয়, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে আগামী পনের বছরে সারাদেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এর ফলে দেশের রফতানি আয় বৃদ্ধি পাবে অতিরিক্ত ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে প্রায় ১ কোটি মানুষের।
প্রধানমন্ত্রীর একান্ত আগ্রহে এই দশ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে সরকার। এই কর্মসূচি দ্রুত বাস্তবায়ন ও ব্র্যান্ডিং সংক্রান্ত বিষয়গুলোর সমন্বয় করছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। বিগত বছরগুলোতে বিভিন্ন খাতে যেসব উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে তার মধ্যে অনেকগুলো উদ্যোগই প্রধানমন্ত্রীর চিন্তা-প্রসূত, যা ইতোমধ্যে ‘শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগ’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর এসব উদ্যোগ বাস্তবায়নে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এগুলোর সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের আর্থসামাজিক অগ্রগতির ক্ষেত্রে একটি নতুন মাইলফলক রচিত হবে এবং হচ্ছে।
দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে বর্তমান সরকার অঙ্গীকারাবদ্ধ। দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তর এবং এসডিজি অর্জনে এসব খাতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের (এসডিজি) মূল ভাবনার সঙ্গে সরকারের সার্বজনীন মানব উন্নয়ন চিন্তার ব্যাপক মিল রয়েছে। সরকারের উন্নয়ন ভাবনা কার্যকরভাবে উপস্থাপন করে সকল কর্মকাণ্ডে বিভিন্ন স্তরের নাগরিকগণের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের মাধ্যমে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত মধ্যম আয়ের বাংলাদেশ গড়া সম্ভব হবে।
চলমান মেগা প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে পদ্মা বহুমুখী সেতু, মেট্রোরেল, পায়রা সমুদ্রবন্দর, সোনাদিয়া গভীর সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র, মৈত্রী সুপার থার্মাল বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং এলএনজি টার্মিনাল ইত্যাদি।
পদ্মা বহুমুখী সেতু: বর্তমান সরকারের চ্যালেঞ্জ বহুল প্রত্যাশিত এ প্রকল্পটির সফল সমাপ্তির পর গত ২৫ জুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সেতুটি জনসাধারনের ব্যবহারের জন্য উদ্বোধন করেছেন।পদ্মা সেতু রাজধানী ঢাকার সাথে দক্ষিণ- পশ্চিম অঞ্চলের সরাসরি সংযোগ সৃষ্টি করছে। এর ফলে অপেক্ষাকৃত অনুন্নত এলাকায় সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিল্প বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশের মোট আয়তনের শতকরা ২৯ ভাগ বা ৪৪ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকার ২১ জেলার ৩ কোটিরও বেশি মানুষ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবে এ সেতুর মাধ্যমে ।
পদ্মা রেলসেতু সংযোগ: দক্ষিণ এশিয়ায় আন্তঃদেশিয় রেল যোগাযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়। প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্প ২০২২ সালের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে সরকারের। ১৭২ কিলোমিটার দীর্ঘ নতুন রেলপথ নির্মাণের এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ঢাকা-খুলনা পথে ২১২, ঢাকা-যশোর পথে ১৮৪ এবং ঢাকা-দর্শনা পথে দূরত্ব কমবে ৪৪ কিলোমিটার। সার্বিক কাজের অগ্রগতি ৫৮.৫ শতাংশের বেশি। (মে/২২ পর্যন্ত)
দোহাজারি-রামু-কক্সবাজার গুনদুম রেলপথ: পর্যটক ও ব্যবসায়ীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে গৃহীত প্রকল্পটির ব্যয় ১৮ হাজার ৩০৪ কোটি টাকা। দোহাজারী রামু কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্প কাজের সার্বিক অগ্রগতি ৭১ শতাংশের বেশি। আগামী ২৩ সালের জুনে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে রাজধানী ঢাকা থেকে সরাসরি ট্রেনে খুব স্বাচ্ছন্দ্যে কক্সবাজার যাওয়া যাবে।
বঙ্গবন্ধু (কর্ণফুলী) টানেলঃ আগামী ডিসেম্বরে জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। সার্বিক কাজের অগ্রগতি ৮৬ শতাংশের বেশি।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েঃ ২০২৩ সালের মধ্যে প্রকল্পটি শেষ হবে। তবে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে তেজগাঁও রেলগেট পর্যন্ত আগামী ডিসেম্বরে উন্মুক্ত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। কাজের অগ্রগতি ৭৮.৮৯ শতাংশ।
মেট্রোরেল: মেগা প্রকল্পগুলোর অন্যতম এ প্রকল্পে ব্যয় ধরা আছে ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা। সরকার নিজস্ব তহবিল থেকে প্রকল্পে ৫ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা ও জাপান ১৬ হাজার ৫৯৮ কোটি টাকা যোগান দেবে। ২০২৪ সালে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা। সার্বিক কাজের অগ্রগতি শতকরা ৭৫ শতাংশের বেশি। তবে উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশের কাজের অগ্রগতি ৯২ শতাংশের বেশি। উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশ জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য আগামী ডিসেম্বরে উন্মুক্ত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
পায়রা সমুদ্রবন্দর: দেশের মধ্য ও দক্ষিণাঞ্চলের অনগ্রসরতা, আমদানি বৃদ্ধি এবং বন্দরের ভবিষ্যৎ ধারণ ক্ষমতা বিবেচনায় প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়। দেশের তৃতীয় এ বন্দর নির্মাণে ২০১৩ সালের নভেম্বরে জাতীয় সংসদে ‘পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ আইন’ নামের একটি আইন পাস হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার রাবনাবাদ চ্যানেলে পায়রা বন্দর নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ১ হাজার ১৪৪ কোটি টাকার ২০২৩ সালের মধ্যে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে। সার্বিক কাজের অগ্রগতি ৬৫ শতাংশের বেশি।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র: বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্রকল্প। দেশের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে পাবনার ঈশ্বরদীতে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯২ কোটি ৯১ হাজার টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। রাশিয়া প্রকল্প ব্যয়ের ৯০ শতাংশ ঋণ হিসেবে বাংলাদেশকে দিচ্ছে। অবশিষ্ট ১০ শতাংশ জোগান দেবে বাংলাদেশ। ২ হাজার ৪ শত মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হবে এ প্রকল্প থেকে। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৫০ শতাংশ। প্রথম ইউনিটের কাজের অগ্রগতি ৬৫ শতাংশ। এ ইউনিট হতে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে জাতীয় গ্রিডি পরীক্ষামূলকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র: কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা ইউনিয়নে ৬০০ মেগাওয়াট করে দুটি কেন্দ্রের মাধ্য মোট ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে এ প্রকল্প নেওয়া। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা, যার মধ্যে জাপান দেবে ২৮ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা। পাওয়ার প্লান্টের ভৌত কাজের অগ্রগতি ৭৬.৯০ শতাংশ। প্রথম ইউনিট জানুয়ারি ২০২৪ এবং দ্বিতীয় ইউনিট জুলাই ২০২৪ সালে বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসবে। কাজের অগ্রগতি ৫১ শতাংশের বেশি।
মৈত্রী সুপার থার্মাল বিদ্যুৎকেন্দ্র: ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে বাগেরহাটের রামপালে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ১৪ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি ইউনিটের মাধ্যমে এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে এই প্রকল্পে।
সোনাদিয়া গভীর সমুদ্রবন্দর: দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হচ্ছে কক্সবাজারের সোনাদিয়া দ্বীপে। বন্দরটি হলে তা প্রতিবেশী নেপাল, ভুটান এবং ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্য ব্যবহার করতে পারবে। সরকার মনে করে, বন্দরটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের একটি কেন্দ্রে পরিণত হবে।
এলএনজি টার্মিনাল: সাংগু গ্যাস ক্ষেত্র শেষ হয়ে যাওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম অঞ্চলে গ্যাস সংকট বিরাজ করছে। এ সংকট নিরসনে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির লক্ষ্যে মহেশখালী উপকূলে দৈনিক ৫০ কোটি ঘনফুট গ্যাস সরবরাহের ক্ষমতাসম্পন্ন একটি টার্মিনাল নির্মান করা হয়েছে। টার্মিনাল থেকে মূল ভূখণ্ডে গ্যাস আনতে ৯১ কিলোমিটার পাইপলাইন স্থাপন করা হয়েছে। এ টার্মিনালের মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ শুরু হয় ১৯ আগস্ট ২০১৮ থেকে। ৩০ এপ্রিল ২০২২ পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহের পরিমাণ ৪১৪,২৯৭.৪৭ এমএমএস সিএফ।
কাউকে পিছনে ফেলে নয়,সকলকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার '- দর্শনটি আজ বাংলাদেশের অগ্রগতির অভিযাত্রায় অন্তর্ভুক্তমূলক উন্নয়নে শেখ হাসিনা মডেল হিসেবে সমাদৃত, যা আর্থসামাজিক উন্নয়নের ধারাকে নবপল্লবে বিকশিত করে একটি ক্ষুধা- দারিদ্র্য মুক্ত আধুনিক ও উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথকে সুগম করেছে। সকল সমস্যা মোকাবিলা করে ২০৩০ সালে এসডিজি এবং ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ গঠন করাই এখন সরকারের মূল চ্যালেঞ্জ।
ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন
আপনার মতামত লিখুন: